শিরোনাম :
চাঁপাইনবাবগঞ্জের বালু গোদাগাড়ীতে মজুত করাকে কেন্দ্র করে প্রতিপক্ষের দৌঁড়-ঝাঁপ গোদাগাড়ীতে বালু মজুদ করতে ১০ একর জমির কাঁচা ধান কর্তন রাজশাহীতে বালু মজুদ করতে ১০ একর জমির কাঁচা ধান সাবাড় বিশ্বের দীর্ঘতম গাড়িতে রয়েছে সুইমিং পুল, হেলিপ্যাডও ছুটির দিনে হেঁশেলে খুব বেশি সময় কাটাতে চান না? রবিবারে পেটপুজো হোক তেহারি দিয়েই দাম দিয়ে ছেঁড়া, রংচটা জিন্‌স কিনবেন কেন? উপায় জানা থাকলে নিজেই বানিয়ে ফেলতে পারেন উন্মুক্ত বক্ষখাঁজ, খোলামেলা পিঠ, ভূমির মতো ব্লাউজ় পরেই ভিড়ের মাঝে নজরে আসতে পারেন আপনিও স্পর্শকাতর ত্বকের জন্য বাড়িতেই স্ক্রাব তৈরি করে ফেলতে পারেন, কিন্তু কতটা চালের গুঁড়ো দেবেন? গরমে শরীর তো ঠান্ডা করবেই সঙ্গে ত্বকেরও যত্ন নেবে বেলের পানা, কী ভাবে বানাবেন? গাজ়া এবং ইরানে হামলা চালাতে ইজ়রায়েলকে ফের ৮ হাজার কোটি টাকার অস্ত্রসাহায্য আমেরিকার!
রাজশাহীতে সরকারি কলেজের সহকারী অধ্যাপকের বিরুদ্ধে চেক জালিয়াতির মামলা

রাজশাহীতে সরকারি কলেজের সহকারী অধ্যাপকের বিরুদ্ধে চেক জালিয়াতির মামলা

রাজশাহীতে সরকারি কলেজের প্রধান অধ্যাপকের বিরুদ্ধে চেক জালিয়াতির মামলা

স্টাফ রিপোর্টার: পবা উপজেলাধীন নওহাটা পৌরসভার পিল্লাপাড়া গ্রামের বাসিন্দা মোঃ মকবুল হোসেন প্রতারণার শিকার হয়ে চরম নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন।

মোঃ মকবুল হোসেন প্রতিবেদককে জানান, নওহাটা সাহাপাড়ার বাসিন্দা, নওহাটা সরকারি ডিগ্রি কলেজের বি এম শাখার প্রধান অধ্যাপক শ্রী অমল কুমার সাহা আমার পূর্ব পরিচিত হওয়ার সুবাদে আমার নিকট হতে ধার হিসাবে নগদ ৬,০০০০০ (ছয় লক্ষ) টাকা গ্রহণ করেন।

আমি আমার পাওনা টাকা চাইতে গেলে তিনি অগ্রণী ব্যাংক লিমিটেড, নওহাটা শাখা, রাজশাহীর নিজ নামীয় প্রতিষ্ঠান ‘মেসার্স সাহা এন্চারপ্রাইজ’ এর নামীয় হিসাব নম্বর – ০০০০২০০০১৩২০৭ এর একটি চেক প্রদান করেন। যার চেক নম্বর – CDA – 3907087, টাকার পরিমাণ ৬,০০০০০ (ছয় লক্ষ) টাকাতারিখ – ০৯/১০২০১৯ ইং

আমি উক্ত চেকটি নগদায়ণের জন্য গত ২০/১০/২০১৯ ইং তারিখে সংশ্লিষ্ট অগ্রণী ব্যাংক লিমিটেড, নওহাটা শাখা, রাজশাহীতে জমা প্রদান করি। ব্যাংক কর্তৃপক্ষ হিসাবটিতে অপর্যাপ্ত তহবিল (Insufficient Found) এবং প্রদানকারীর স্বাক্ষর মিলে না (Drawer’s signature differs) মর্মে চেকটির ডিজঅনার স্লিপ প্রদান করে।

আমি বিষয়টি তাকে অবহিত করি এবং গত ২২/১০/২০১৯ ইং তারিখে উকিল মারফত তাঁর বরাবর নিগ্যাল নোটিশ প্রেরণ করি। কিন্তু অমল কুমার টাকা পরিশোধ না করে বিভিন্ন অজুহাতে টালবাহানা করে সময় অতিবাহিত করে টাকা আত্মসাতের পাঁয়তারা করতে থাকে।

অবশেষে নিরুপায় হয়ে আমি সি. এম. এম আদালতে তাঁর বিরুদ্ধে নিগোসিয়েবল ইন্সট্রুমেন্ট এ্যাক্ট (Negotioble Instrument Act) এর ১৩৮ ধারায় মামলা দায়ের করি।

উক্ত মামলায় তাঁর বিরুদ্ধে গ্রেফতারী পরোয়ানা জারি হলে তিনি বিজ্ঞ আদালত হতে জামিনে আসার পর থেকে মামলা তুলে নেওয়ার জন্য আমাকে চাপ প্রয়োগ ও প্রাণ নাশের হুমকি প্রদান করে আসছে।

যার পরিপ্রেক্ষিতে আমি গত ২৭/০৮/২০২০ ইং তারিখে পবা থানায় একটি জিডি করি। পবা থানার জিডি নম্বর – ৮৩৯/২০, তারিখ – ২৭/০৮/২০২০ ইং।

নাম প্রকাশ না করার শর্তে এলাকাবাসী সূত্রে জানা যায় যে, শ্রী অমল কুমার সাহা একজন মুখোশধারী ভন্ড প্রতারক।

অধ্যাপনাকে পুঁজি করে তিনি সহজ-সরল মানুষের সঙ্গে বনধুত্ব ও সু-সম্পর্ক গড়ে তোলেন এবং অত্যন্ত কৌশলে টাকা-পয়সা হাতিয়ে নিয়ে আত্মসাৎ করেন। তাঁর বিরুদ্ধে প্রতারণা ও জালিয়াতিসহ আরো অনেক অভিযোগ রয়েছে। তিনি অত্যন্ত প্রভাবশালী হওয়ার কারনে কেউ তাঁর অপকর্মের ব্যাপারে মুখ খুলতে পারছেন না।

এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত মামলাটি সি. এম. এম আদালতে বিচারাধীন রয়েছে।

 মতিহার বার্তা ডট কম – ৩০ আগস্ট, ২০২০

খবরটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply